ভাইরাল ভিডিওবিনোদন

কি হবে ‘মিঠাই-সিড’ এর জীবনে! বিচ্ছেদ নাকি বন্ধন, প্রকাশ্যে এলো নতুন প্রোমো

চলতি বছরেই জী বাংলার পর্দার নতুন ধারাবাহিক মিঠাই শুরু হয়ে গেছে। আর ইতিমধ্যেই মিঠাই সকলের মন জয় করে নিয়েছে। ধারাবাহিকে তার চরিত্র দর্শকদের আকৃষ্ট করে। টিআরপিতেও জায়গায় করে নিয়েছে মিঠাই। ধারাবাহিকে মিঠাই একজন চঞ্চল মেয়ে সে মিষ্টির কারিগর। নানারকম মিষ্টি বানাতে পারে সে। কিন্তু বাস্তব জীবনে গ্যাস ও জ্বালাতে পারেন না অভিনেত্রী।

ধারাবাহিকে মিঠাইয়ের বিপরীতে সিড যে কিনা একদম রাগি ও গোমড়ামুখো। মিঠাই একই সারা বাড়িকে মাতিয়ে রাখে। বনেদি বাড়ির সকলেরই বেশ প্রিয় মিঠাই। কিন্তু সবথেকে বেশি প্রিয় দাদুর কাছে। কিন্তু যতই করুক না কেন সিদ্ধার্থবাবুর মন পায় না মিঠাই। অবশ্য তার জন্য মিঠাইয়ের মন খারাপ হলেও সে সহজে তা প্রকাশ করে না। কিন্তু মিঠাই সিড অর্থাৎ সিদ্ধার্থের নকল করতে একদম ওস্তাদ।

এদিকে ক্রমশ টানটান পর্ব চলছে ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকে। সিদ্ধার্থে সাথে ‘মিঠাই’-এর ডিভোর্সের জন্য একেবারে উঠে পরে লেগেছেন তোর্সা। তবে বিচ্ছেদের জন্য কোর্টের দ্বারস্থ হলে একের পর এক নানা রকম পরামর্শ দিচ্ছে কোর্ট। আসলে আইনি মতে বিচ্ছেদের পথ অনুসরণ করলেও স্বয়ং বিচারকও চান না যে একটা সম্পর্ক এভাবে শুধুমাত্র খাতা-কলমের জোরে ভেঙে যাক। আইনের দ্বারস্থ হওয়ার পর থেকে বিচারকও নানা কৌশলের মাধ্যমে চেষ্টা করেন যাতে ভাঙ্গা সম্পর্ক জোড়া লাগানো যায়। এরপরেও ম্যারেজ কাউন্সিল থেকে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয়ার পরেও আরও ছয় মাস একসাথে থাকার সিদ্ধান্ত দেন এরপরেও যদি স্বামী স্ত্রী’র সম্পর্ক জোড়া না লাগে তাহলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তবে সম্প্রতি ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকের একটি প্রোমো প্রকাশ পেয়েছে দেখে বোঝা যাচ্ছে রীতিমতো ম্যারেজ কাউন্সিলর কে তিনি তার মেজাজ দেখিয়ে বাড়ি ফিরেছেন উচ্ছেবাবু, সঙ্গে রেগে রেগে বলছেন ‘ম্যারেজ কাউন্সিলর এর মাথার ঠিক নেই, ভুলভাল সাজেশন দিচ্ছেন লোকটা।’ এই দেখে রীতিমতো পরিবারের প্রত্যেকটি মানুষের চক্ষু ছানাবড়া। তার সাথে সাথে দর্শকরাও অবাক হয়ে যায়। তাহলে এখন প্রশ্ন হল যে মিঠাই আর উচ্ছেবাবুর জীবনে কি হতে চলেছে। সবকিছু কাটিয়ে উঠে বিচ্ছেদ হবে নাকি বার হবে তাদের মিলন! তবে দর্শকরা মিঠাই আর উচ্ছেবাবুর প্রেম দেখার জন্য মরিয়া।

Back to top button