সামনে উৎসব, আগামী সোমবার থেকে এই কাজ শুরু করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
বর্তমানে মাস্ক, স্যানিটাইজার, সামাজিক দূরত্ববিধি আর করোনা পরিস্থিতির মধ্যে হাজার সমস্যার মধ্যে শ্রেষ্ঠ উৎসব পালনে জন্য অপেক্ষা করছে গোটা রাজ্য। আর সেই উৎসব পালনের জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেন অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে রয়েছেন। উদ্বোধন পর্বে সব নেতা, মন্ত্রী, সন্ত্রীদের ছাপিয়ে এবছরও মূল আকর্ষণ যেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতা সহ -গোটা রাজ্যজুড়ে আয়োজক উদ্যোগক্তরা বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে আসছেন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।
পরিবেশ পরিস্থিতি অনুকূল থাকলেও, মহামারীর এই জটিল পরিস্থিতিতেও সেই আবদার এবারও অব্যাহত। কিন্তু এবার সেই আবদার এবার মনে হচ্ছে একটু বেশিই। কেউ অনুরোধ করেছেন পুজো উদ্বোধনের জন্য, আবার কেউ শুধুমাত্র শুভেচ্ছাবার্তা পেলেই খুশি, এমনটাও জানিয়ে রয়েছেন। আবার অনেকে আর্জি জানিয়েছেন -সশরীরে আসা সম্ভব নয়, তাই ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করে দিন। পুলিশ ও প্রশাসনের যাবতীয় শর্ত মেনে যারা পুজো করছে, সেই সমস্ত পুজো কমিটি গুলো পাবে ৫০ হাজার টাকার অনুদান। এছাড়াও থাকছে বিদ্যুৎ, দমকল-সহ পুজো আয়োজনের যাবতীয় অনুষ্ঠানিকতার বিস্তর ছাড়।
দেবীর আবহনের সূচনা কার্যত সোমবার থেকেই শুরু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঐদিন বিকেলে ‘জাগো বাংলা’র উৎসব সংখ্যা প্রকাশিত হবে নজরুল মঞ্চে। ওই অনুষ্ঠানের দর্শক -শ্রোতাদের প্রাপ্তির ভাঁড়ারে বাড়তি সংযোজন সৃষ্টি , পুজোর গানের অ্যাল্বাম। যার ৭টি গানেরই গীতিকার ও সুরকার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।