নাইট ক্লাব থেকে আটক সুজান খান, কি হয়েছিল সেই রাতে? জানালেন হৃতিকের প্রাক্তন স্ত্রী
বলিউডের সুপার ষ্টার হৃতিক রোশনের প্রাক্তন স্ত্রী। সম্প্রতি তাকে মুম্বাই পুলিশ গ্রেফতার করেছে মুম্বাইয়ের একটি নাইট ক্লাবের পার্টি থেকে। সেই সময় বাকিদের সাথে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় র্যাপার বাদশা।কিন্তু তিনি সুযোগ বুঝে সেখান থেকে পালিয়ে যান।
করোনা বিধি না মেনে নাইট ক্লাবে পার্টি করার কারণে মুম্বাই পুলিশ গ্রেফতার করেছে সুজন খান কে। শুধু তাই নয় গ্রেফতার হন ভারতীয় দলের প্রাক্তন ক্রিকেটার সুরেশ রায়না ও ও জনপ্রিয় গায়ক গুরু রনধাওয়াও। জানাগেছে মুম্বাইয়ের ম্যারিয়ট হোটেলে ড্রাগন ফ্লাই ক্লাবে স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই চলছিল পার্টি। সেই ক্লাবে অভিযান চালিয়ে পুলিশ গ্রেফতার করেছে অভিযুক্তদের।
রাত্রি আড়াইটার দিকে পুলিশ ওই ক্লাবে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে ক্লাবে উপস্থিত ব্যক্তিদের। ড্রাগন ক্লাব থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে মোট ৩৪ জন কে। তাদের মধ্যেই ছিলেন সুজান, রায়না এবং গুরু। সুজান, রায়না এবং গুরু আপাতত জামিনে আপাতত মুক্ত রয়েছেন।
রিপাবলিক টিবি জানিয়েছে সেই পার্টিতে বাদশাও উপস্থিত ছিলেন তবে তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। সোমবার,কোরোনার কারণে রাতে কারফিউ জারি করেছে মহারাষ্ট্র সরকার। সরকার থেকে ক্লাব বন্ধের নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়ার পরেও ওই ক্লাবে পার্টি চলতে থাকায় নতুন বছর ও বড়দিনের কথা মাথায় রেখেই জারি করা হয়েছে এই নিয়ম।
তবে এনার সেই ঘটনা নিয়ে প্রকাশ্যেই মুখ খুললেন হৃতিক রোশনের প্রাক্তন স্ত্রী সুজন খান। তিনি জানিয়েছেন ‘গত রাতে এক বন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে তারা বেশ কয়েকজন বন্ধু একত্রিত হন সাহারের জে ডব্লিউ ম্যারিয়টের ড্রাগন ফ্লাই ক্লাবে। রাত আড়াইটার দিকে হোটেল কতৃপক্ষের কিছু আলোচনার জন্য সেখানে হাজির অতিথিদের আরো ৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে বলা হয়। যার জেরে ভোর ৬টার দিকে তারা ওই নাইট ক্লাব ছাড়েন। কিন্তু তাদের নিয়ে যে খবর ছড়ানো হচ্ছে, তা সত্যি নয়। নাইট ক্লাবে তাদের আটক করা হয়েছে, পরে ছাড়া হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে যে খবর প্রকাশ করা হচ্ছে, তা পুরোপুরি ভুল এবং মিথ্যা ‘