বিনোদন

অসহায় মেধাবী ছাত্রীকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দিলেন সোনু সুদ, অভিনেতা পেলেন নেটিজেনদের শুভেচ্ছা

সবসময় মানুষের পাশে যিনি দাঁড়ায় মানুষ তাকেই সবথেকে বেশি শ্রদ্ধা করে। এরকম মানুষের সদ্ধান খুব কম পাওয়া যায়। বর্তমানে ভারতের এমন একজন ব্যাক্তি যিনি কারো পরোয়া না করে মানুষের বিপদে আপদে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন। তিনি সোনু সুদ। এবার সোনু সুদ উদ্যোগ নিচ্ছেন শিক্ষাক্ষেত্রে সাহায্য করার।সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি মেয়ে সোনুকে জানাচ্ছেন, তিনি ভবিষ্যতে আরো পড়াশোনা করতে চান। এই শুনে সোনু তখনই নিজের নাম্বার দিয়ে দেন। তাছাড়াও সেখানকার বাসিন্দাদের সাথেও কথা বলেছেন সোনু সুদ।

অভিনেতা সোনু সুদ বর্তমান নিজের কথা না ভেবে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন নিঃস্বার্থ ভাবে। সেখানে তার কোনো স্বার্থ নেই । একটা সময় যাদের জন্য প্রাণপণ লড়াই করে পাশে থেকেছেন, আজ তাদের মধ্যে কারোর কারোর জীবন মৃত্যু মুখে। গত বছর করোনার সময় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন সোনু সুদ । দূর দূর জায়গা থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেতা । এবছরও যেন সেই সাধারণ মানুষের পাশে সোনু সুদ।

সম্প্রতি করোনা ভ‍্যাকসিন নিয়ে সচেতনতামূলক অভিযান চালানো শুরু করেছেন সোনু সুদ ও তাঁর টিমের সদস্যরা। এই অভিযানটির নাম তাঁরা রেখেছেন ‘সঞ্জীবনী, আ শর্ট লাইফ’। সম্প্রতি সোনু সুদের সংস্থার কাছে ফোন করে একজন ইন্সপেক্টর জানান,ব‍্যাঙ্গালোরের আরাক হসপিটালে অক্সিজেনের সঙ্কট দেখা দিয়েছে।এই ফোন পেয়েই দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন সোনু সুদের টিমের সদস্যরা। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পনেরোটি অক্সিজেন সিলিন্ডার জোগাড় করে বাইশ জন করোনা রোগীর প্রাণ বাঁচিয়েছেন তাঁরা। ভারতের রিয়েল হিরো সোনু সুদ জানিয়েছেন তিনি দেশবাসীর সংকটে মানুষের পাশে সবসময়ই আছেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Voompla (@voompla)

মানুষ যখন কোনো ছোটোখাটো বা বড় বিপদে পরে থাকেন তখন কিন্তু তারা ঈশ্বরকেই ডেকে থাকেন। ভরসা করে থাকেন সেই ঈশ্বরের ওপর।কিন্তু ঈশ্বর তো আর সব জায়গাতেই থাকতে পারেন না। ঈশ্বর হয়তো বলিউড অভিনেতা সোনু সুদের মতোই অন্য কোনো মানুষের মধ্যেও পাঠিয়েছেন।অভিনেতা সোনু সুদ বর্তমান নিজের কথা না ভেবে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন নিঃস্বার্থ ভাবে। সেখানে তার কোনো স্বার্থ নেই । একটা সময় যাদের জন্য প্রাণপণ লড়াই করে পাশে থেকেছেন, আজ তাদের মধ্যে কারোর কারোর জীবন মৃত্যু মুখে।

Back to top button