হৃদরোগে আক্রান্ত শঙ্খ স্যার, ফোন পেয়ে কেঁদে ভাসালেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মোহর
এখনকার সন্ধ্যা মানেই বিনোদনে পরিপূর্ণ। কারণ প্রত্যেকেই সন্ধ্যা হলেই টিভির সামনে বসে পরে সিরিয়াল দেখার জন্য। আবার এর মধ্যে তো জী বাংলা আর ষ্টার জলসার মধ্যে কম্পিটিশন লেগেই থাকে। আর একটার পর একটা সিরিয়াল চলতেই থাকে । যেরকম ধরুন রাতে ৮ টায় খড়কুটো শেষ হয়ে মোহর শুরু হয়ে যায়। এই গল্পে এক কলেজ অধ্যাপক আর এক ছাত্রীর মধ্যে ঝগড়া। আর তাদের এই ঝগড়া থেকেই ভালোলাগা আর ভালোলাগা থেকেই প্রেমের জন্ম। ১ বছর পর তাদের সেই প্রেমের পরিণয় ঘটেছে। মোহর আর সঙ্খদীপের বিয়ে হয়ে গেল। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ হতেই কলেজে ঘটে গেল একটি বড় দুর্ঘটনা। কলেজের এক ছাত্রীকে সঙ্খদীপের কাকার হাতে হেনস্থা হতে হয়েছিল। আর তাই নিয়েই মোহর এই ঘটনার প্রতিবাদ করেছিল।
সবকিছু ধীরে ধীরে মিটে গেলেও সকলেই কলেজ থেকে দূরে কোনো এক জঙ্গলের মাঝে এক্সকারসনে যাবে। তাদের বিয়ে হওয়ার পর থেকেই মোহর আর শঙ্খ সেভাবে কাছাকাছি আস্তে পারেনি। সেই কাকা ও মেয়েটার ঘটনা নিয়ে বৌভাতের পরের দিনগুলি কেটে যায়। অবশ্য তারা ধীরে ধীরে ভুলগুলি মিটিয়ে একে ওপরের কাছাকাছি আসতে শুরু করেছে।কিন্তু এর মাঝেও দুর্ভাগ্য তাদের পিছু ছাড়েনি। তাদের মাঝে এসে পরে শ্রেষ্ঠা।
এরপর ভিতরে ভিতরে চলতে থাকে গভীর চক্রান্ত। সেই মেয়েটাকে শ্রেষ্ঠা তার দাদাকে কলেজে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মোহরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে শঙ্খর কাকা ও শ্রেষ্ঠা।পরে সেই মেয়েটি বলে মোহর নাকি টাকা দিয়ে কাকার নামে মিথ্যে কথা বলতে বলেছে সকলকে। চরম অপমানিত হতে হাপিয়ে মোহরকে। শ্রেষ্ঠার ষড়যন্ত্রে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া সৃষ্টি হয়। এভাবে ষড়যন্ত্র করে মোহর আর সঙ্খকে আলাদা করে দেওয়া হয়।
কিন্তু মোহর তো আর হার মানার পাত্রী নয়। সে নিজেকে জো৯খন নির্দোষ প্রমান করলো শঙ্খ বাড়ি যেতে বললে মোহর যেতে চায়না। মোহরের শশুরমশাই ও ম্যাম রাজি করলেও মোহর কিছুতেই মানে না। এরপর অদ্ভুত ঘটনা ঘটে, ইন্সপেক্টর স্যার ফোন করে বলে সঙ্খের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এরপরেই কান্নায় ভেঙে পরে মোহর। তবে কি মোহরের ভালোবাসায় সুস্থ হয়ে উঠবে শঙ্খ স্যার তা পরবর্তী এপিসোড দেখানো হবে।……
View this post on Instagram