ক্রমশ টানটান পর্ব চলছে ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকে। সিদ্ধার্থে সাথে ‘মিঠাই’-এর ডিভোর্সের জন্য একেবারে উঠে পরে লেগেছেন তোর্সা। তবে বিচ্ছেদের জন্য কোর্টের দ্বারস্থ হলে একের পর এক নানা রকম পরামর্শ দিচ্ছে কোর্ট। আসলে আইনি মতে বিচ্ছেদের পথ অনুসরণ করলেও স্বয়ং বিচারকও চান না যে একটা সম্পর্ক এভাবে শুধুমাত্র খাতা-কলমের জোরে ভেঙে যাক।বিচারকও নানা কৌশলের মাধ্যমে চেষ্টা করেন যাতে ভাঙ্গা সম্পর্ক জোড়া লাগানো যায়।
এদিকে উচ্ছেবাবু চায় যে ডিভোর্স হোক। কিন্তু বাড়ির কর্তা দাদাই চায় যে মিঠাই ও সিড একসাথে থাকুক। কিন্তু ডিভোর্সের জন্য মিঠাই পা বাড়িয়ে রাখে। কারণ মিঠাই ভাবে ডিভোর্স হলেই সিদ্ধার্থ অর্থাৎ তার উচ্চ্ছে বাবু খুশি হবেন। আবার এদিকে তোর্সা বেশ খুশি যে মিঠাই ও সিড-এর ডিভোর্স হবে তাহলে সে সিড কে বিয়ে করতে পারবে।কিন্তু তবুও যেন হলো না তাদের ডিভোর্স। আপতত মিঠাই-সিদ্ধার্থের ডিভোর্স পরবর্তী ফুলশয্যা নিয়ে দর্শকদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা।আর এর মাঝেই নতুন খবর বাস্তবেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন সিদ্ধার্থ ওরফে আদৃত রায়।
এমনি কানাঘুসো চলছে টলিপাড়ায়। জোর গুঞ্জন, নভেম্বর মাসেই নাকি সাত পাকে বাঁধা পড়বেন আদৃত । নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে এক্কেবারে মুখচোরা এই অভিনেতা । তিনি নাকি সোশ্যাল মিডিয়া থেকেও দূরেই থাকতে ভালোবাসেন সবসময়। খবর শোনা যাচ্ছে, দীর্ঘ দশ বছর ধরে সম্পর্কে রয়েছেন আদৃত । আর এবার নাকি তাদের চার হাত এক হতে চলেছে। পাত্রীর নাম, সুপ্রিয়া। দুজনের পরিবারের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। আদৃতের হবু শ্বশুরমশাই মুম্বইয়ের নামী আর্ট ডিরেক্টর।যদিও এই বিষয়ে এখনও মুখ খোলেননি টলিউড অভিনেতা আদৃত রায় । প্রেমিকার সঙ্গে কোনও ছবিও নেটমাধ্যমে পোস্ট করেন না তিনি। তবে ঘনিষ্ঠমহল সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।
