বুকে গুলি লেগেই পঙ্গু হলেন নিখিল! ‘কৃষ্ণকলি’ ধারাবাহিকের নতুন প্রোমো নিয়েই উঠছে নানারকম প্রশ্ন
‘কৃষ্ণকলি’ ধারাবাহিক সকলেরই প্রিয় একটি ধারাবাহিক। জী বাংলায় এটি একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ধারাবাহিক। ধারাবাহিকের প্রত্যেকের অভিনয় ধারাবাহিকটিকে অন্য মাত্রা দেন করেছে। বিশেষ করে শ্যামা ও নিখিলের অভিনয় ও তাদের প্রেমের সুন্দর সম্পর্ক।
জী বাংলায় ‘কৃষ্ণকলি’ ধারাবাহিক সকলের প্রিয় হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি এই ধারাবাহিক পার করে ফেললো ১০০০ পর্ব। কিন্তু তবুও কমেনি ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা। এমনকি ১০০০ পর্ব পার করার আনন্দে এই ধারাবাহিকের কলাকুশলীরা বড় কেক কেটে সেলিব্রেশন করেছিলেন । এমনকি শ্যামা বলেছিলেন এবার নাতি নাতনী চাই। কিছুদিন আগেই নিখিলের বাবা পরলোকগমন করেছেন। সমস্ত ব্যাবসার দায়িত্ব বর্তমান নিখিলর আর তার বড়দা মিলে একাই সামলাচ্ছে। পাশাপাশি নিখিল খুঁজে পায় তার হারিয়ে যাওয়া ছেলেকে।
এর আগের এক পর্বে টানা এক ঘণ্টার একটা পর্ব দেখানো হয়, যেখানে শ্যামা সঙ্গীত জগতের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পাচ্ছে। মঞ্চে গোটা পরিবার নিয়ে হাজির শ্যামা। মঞ্চে শ্যামা ও নিখিল গান ধরেছে। সেই সময় হঠাৎ কোনো অজ্ঞাত ব্যাক্তি দুর থেকে গুলি করে। ওই গুলি সোজা এসে নিখিলের বুকে লাগে। স্টেজে লুটিয়ে যায় নিখিল।প্রশ্ন হল খুনী কে? প্রাণ সংশয় চলে নিখিলের। যাইহোক অবশেষে নিখিল ফিরে আসে বাড়িতে। কিন্তু ফিরে এসেই আজব ব্যাপার ঘটেছে।
এখন অবধি এটা জানা যায়নি যে নিখিলের ক্ষতি করতে চাইলো কে? অপরদিকে নিখিল নিজে কিছুই বলতে পারছে না। কারণ সে আর বলার মত অবস্থায় নেই, সে পঙ্গু হয়ে গেছে কি করে বা বলবে। আর এই নিয়েই নানারকম প্রশ্ন উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কৃষ্ণকলির দর্শকদের কথায়, “আর কত লীলা দেখবো হরি”, কেউ লেখেন “দেশের মাটি নাটকে নায়িকা গুলি খেয়ে বোবা হয়ে যায়।” কেউ এও বলেন, “ভোটের লড়াই শেষ হয়ে যাচ্ছে অথচ কৃষ্ণকলির লড়াই শেষ হচ্ছে না।” যা বর্তমানে ঠাট্টার পাত্র হয়ে উঠেছে।