বিনোদন

‘দরকার পড়লে একটু হরলিক্স খা’,ভোটের দামামার মাঝেই খুনসুটিতে অভিনেতা সোহমকে হরলিক্স খেতে বললেন দেব

টলিউডের সুপারস্টার অভিনেতা দেব। তিনি টলিউডের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা হওয়ার পাশাপাশি বর্তমান তৃণমূল সাংসদ। আরেকজন টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা হলেন সোহম চক্রবর্তী। এবার বিধানসভায় পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুর কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী

এবারে টলিউডের এই দুই অভিনেতা নিজেদের মধ্যে খুনসুটিতে মেতে উঠলেন। এবারে পুরোনো খুনসুটিতে মজলেন সোহম চক্রবর্তী এবং তৃণমূল সাংসদ দেব। সোহম এবারে তৃণমূল প্রার্থী। ভোটের পরীক্ষা হয়ে গেলেও সোহমের কাছে আসেনি এখনো ফলাফল। তার পাশাপাশি অভিনেতা দেব চালিয়ে যাচ্ছেন ভোটের প্রচার। মমতা ব্যানার্জির সৈনিক হয়েও অন্য কোনো রাজনৈতিক দলকে হেটা না করেই এগিয়ে চলেছেন তিনি। বর্তমানে দেবের প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেট জনতার। অভিনেতা দেব দলীয় কর্মসূচির কথা মাথায় রেখেই রাজ্যের নানান জায়গায় গিয়েছজন ভোটের প্রচারে।

তবে যাই হোক এবারে সাংসদ দেবের পুরোনো একটি কন্টেন্ট আবার ভাইরাল হয়। দেব ও সোহমের এই পুরোনো পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় ভাইরাল হয়েছে। অবশ্য এই পুরোনো পোস্ট ভাইরাল হওয়ার পিছনে কারণ আছে। সদ্য ট্যুইট করেছেন দেব। তাতে লিখেছেন, ‘মাস্ক না পরে বাইরে বেরোবেন না। অবশ্য যদি আপনি রাজনীতিবিদ হন তাহলে আলাদা কথা! কথাটা কেন বললাম তা আপনারা জানেন।’ তবে এখানেই শেষ নয় নিজের এই বক্তব্যের সাথে দেবের সংযোজন,’ খোঁচা দিয়ে কিছু বলছি না। এবার সত্যিই ‘আত্মনির্ভর’ হওয়ার সময় এসেছে। নিজের জীবন নিজে বাঁচান।’

সোশ্যাল মিডিয়ার জামানায় ঘরে বসে থেকে আমরা জানতে পারি কোথায় কি হচ্ছে। চারিদিকের খবর আমাদের হাতের মুঠোয় এসে যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় সোহমের যে পোস্টটি ভাইরাল হয়েছে যেখানে বছর চারেকের ‘মাস্টার বিট্টু’-র মুখের সংলাপ মিম হয়ে ঘুরছে চারিদিক। সম্ভবত সোহমের বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে আচমকাই ছড়িয়ে পড়েছে নেটমাধ্যমে এই পোস্ট। সোহম স্ত্রী তনয়ার সাথে একটি ছবি পোস্ট করতে জানিয়েছেন,”দাম্পত্য জীবনের অষ্টম বছরে পা রেখেছেন তাঁরা। সোহমের এই পোস্টে শুভেচ্ছা এবং ভালবাসা জানিয়েছিলেন দেব। অবশ্য শুধু শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েই খান্ত হননি। বন্ধু সোহমের উদ্দেশ্যে দেব লেখেন,”আরও ৮০ বছর কাটানোর জন্য সাবধানে থাক। বেশি বেরোস না। নিজের খেয়াল রাখ। দরকার পড়লে একটু হরলিক্স খা”। তুমুল ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল তাদের এই পোস্ট। সকল দর্শকদের কাছে বেশ ভালোই লেগেছিল দুই বন্ধুর এই খুনসুটি।

Back to top button