শারীরিক অসুস্থতা ও প্রিয়জনকে হারানোর বেদনা নিয়ে কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন অভিনেত্রী মিমি!
মিমি চক্রবর্তী একদিকে বাংলার প্রথম সারির অভিনেত্রী আর অন্যদিকে যাদবপুরের সাংসদ । করোনা আবহে বাংলায় লকডাউন এ সাধারণ মানুষের পশে দাঁড়িয়েছেন মিমি চক্রবর্তী। এই কড়া লকডাউনের সময়ও দুস্থ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি। পাশাপাশি যাদবপুর সাংসদীয় এলাকায় মানুষদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা তিনি ভোলেননি।তাছাড়া বিধ্বংসী যশ ঝড়ের সময়ও মানুষদের পশে দাঁড়িয়েছেন তিনি ।
উপরে হাসিখুশি অভিনেত্রীকে ব্যাক্তিগত জীবনেও কিছু সমস্যার মধ্যে দিয়েও যেতে হয়। কিন্তু যা কিছুই ঘটে যাক নিজেকেও পসিটিভ থাকতে হবে। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম পোস্ট ইঙ্গিত করছে এমনটাই।কিছুদিন আগে তার পোষ্য ‘চিকু’র ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনা,নিজের বাবার অসুস্থতার ঘটনা,এমনকি নিজেও সবেমাত্র সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
View this post on Instagram
সম্প্রতি অভিনেত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি শেয়ার করে বার্তা দিয়েছেন। অভিনেত্রী ছবি শেয়ার করে লেখেন,”আমি খুবই পজিটিভ। অন্ধকারের মধ্যেও আলো খুঁজে পাই। একের পর এক কঠিন সময় এসেছে, আমি হাসিমুখে লড়াই করেছি। স্রোতের উলটো দিকে গিয়ে চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। কয়েক মাস আগেই সন্তানসম পোষ্যকে হারিয়েছি। আমার বাবা করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে এখন তিনি সুস্থ আছেন। ঠাকুমাকে হারিয়েছি। তারপর তো নিজের শরীর খারাপ। একের পর এক কঠিন সময়। কিন্তু আমি হাল ছাড়ব না। লড়েই যাব।” অভিনেত্রীর মনের জোর খুব ভালো। জানেন কিভাবে কঠিন সময়েও পসিটিভ থাকা যায়।
View this post on Instagram
বাংলা টলিউডের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। বর্তমান অভিনেত্রী তৃণমূল সাংসদ। ‘বোঝেনা সে বোঝেনা’ সিনেমার পর থেকেই পরিচালক রাজের সঙ্গে তার সম্পর্কের সূত্রপাত হয়। অবশ্য তখন এমনটাই গুজব শোনা যাচ্ছিলো যে রাজ তখন পায়েল সরকারের সঙ্গে প্রেম করছিলেন। মিমির সাথে সম্পর্কের পর পায়েলের সঙ্গে তার বিচ্ছেদ চলে আসে। আর মিমি অন্যদিকে রাজের অনেকটা দূরে গিয়ে নিজের পরিচয় তৈরি করেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে শুভশ্রী রাজের বাগদত্তা।