ডিভোর্স দিয়ে পার পাবেনা, নিতে হবে দায়িত্ব! শিমুলের প্রতিবাদে মুগ্ধ দর্শক
জি বাংলার পর্দায় সবেমাত্র যে ধারাবাহিকটি এসেছে তা হল ‘কার কাছে কই মনের কথা’ । ধারাবাহিকটির বাস্তবধর্মী গল্প ইতিমধ্যেই দর্শকদের মন জয় করেছে। টিআরপি টেবিলেও জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। সিরিজের প্লটটি পুরোপুরি বাস্তবতার সাথে মিলে যায়, যে কারণে দর্শকরা এটিকে এত পছন্দ করে।
সম্প্রতি জানা গেছে, শিমুলের শাশুড়ি তাকে অন্য জা দের সঙ্গে কথা বলতে দেবে না। তাকে মানা করে দেয় বাড়ির বাইরে সে যেন পা না গলায়। কিন্তু পরে পুতুল ও শিমুলকে দিনের বেলা দরজা লাগিয়ে ঘর থেকে বের হতে দেখা যায়। এই জঘন্য কাজের জন্য শিমুলকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। এবং তিনি পরাগকে বলেছিলেন যে তার ডিভোর্স নেওয়া উচিত।
শাশুড়ির কড়া কথার জবাব দিল শিমুল । সে বলল, সামান্য ব্যাপারকে এত বড় করে তুললেন মা। আমি বিয়ে করে শ্বশুর বাড়ি এসেছি, বাপের বাড়ি যাওয়ার জন্য নয়।’ পরাগ জানায়, আমি তোমার মতো ঔদ্ধত্য মেয়ের সাথে সংসার করতে পারব না। তারপর সে জানায়, বাপের বাড়ি গিয়ে দাদারা যদি খেতে না দেয়, তাহলে আমি খাওয়া পড়া দেব। এই কথা শুনে শিমুল জানায়, ‘এটা আমার দয়া নয়, এটা আমার পাওনা’।
এই কথা শুনে পলাশ পরাগকে বললো দেখ তুমি কোন মেয়েকে বিয়ে করেছ, সে এখন থেকে তোমাকে অধিকার দেয়। , বললেন, “তোমরা সবাই লাভের জন্য বিয়ে কর।” সেই জন্য তুমি চাকরি করা মেয়েকে বিয়ে করতে যাচ্ছ।’
অন্যদিকে শিমুলের মা এসে মেয়ের হয়ে ক্ষমা চান। কিন্তু পরাগ বলে সে যা করে তা আমি পছন্দ করি না। পলাশ বলেছেন: কয়েকদিন পর আমার স্ত্রী এলে আমি কি জানব? শিমুলের মা যখন সব শুনে, তখন সেও শিমুলের কথা শোনে। আপনি কি বাড়িতে নিতে চান? শিমুল কি আদৌ যাবে? আপনি এখন এটি দেখতে পারেন. তবে শিমুলের প্রতিবাদে মুগ্ধ সবাই।