‘আমরা একে-অন্যের জন্যই তৈরি…’, স্বামী নয়, আরেক প্রিয় মানুষকে নিয়ে প্রেমের সপ্তাহে মধুর মন্তব্য় অপরাজিতার!
ভালোবাসার মাস ফেব্রুয়ারি। চারিদিকে প্রেমের আবহ। এই আবহে টেলিভিশন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য ও তাঁর শাশুড়ি মায়ের অটুট বন্ধন বারবার মনে করিয়ে দিচ্ছে প্রেমের সার্বজনীনতা।
২৬ বছরের সুখী দাম্পত্য জীবন অপরাজিতা ও অতনু হাজরার। টলিপাড়ার আদর্শ বউমা অপরাজিতা, বাস্তব জীবনেও লক্ষ্মীমন্ত বউ।
অপরাজিতা ও অতনু একই টেলিফিল্মের শ্যুটিংয়ে পরিচিত হন।অতনু প্রথমেই অপরাজিতাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন, কিন্তু অপরাজিতা রাজি হননি।অতনু হাল ছাড়েননি, অপরাজিতার বান্ধবী অমৃতার সাহায্যে অপরাজিতার মন জেতার চেষ্টা চালিয়ে যান।অমৃতার হাত ধরেই অপরাজিতা অতনুর বাড়িতে যান এবং অতনুর মাকে আপন করে নেন।অপরাজিতা মনে মনে ঠিক করেন, এই শাশুড়িমাই তাকে আগলে রাখবেন।
অতনুর মা অপরাজিতাকে চোখে হারান।অপরাজিতা শাশুড়ি মাকে ভালোবাসেন এবং সম্মান করেন।অপরাজিতার প্রথম ভ্যালেন্টাইনস উপহার দিয়েছিলেন তাঁর শাশুড়িমা।অপরাজিতা ও তাঁর শাশুড়িমা একে অপরের জন্যই তৈরি বলে মনে করেন।
বয়স শুধুই একটা সংখ্যা।মানুষ যা চায় সেটা করতে পারে।শেখার কোনও বয়স নেই।কোজাগরী চরিত্রটি বয়সের বাধা ভেঙে সবটা করতে চায়।অপরাজিতা ও তাঁর শাশুড়ি মায়ের বন্ধন প্রেম ও সম্মানের এক অনন্য উদাহরণ। তাদের সম্পর্ক সকলের জন্য অনুকরণীয়।
