উচ্চমাধ্যমিকের মেধা তালিকায় এবার প্রথম ১০ জনের মধ্যে রয়েছেন মোট ৮৭ জন ছাত্র ছাত্রী। সবার প্রথম স্থানে রয়েছেন শুভরাংশু সরকার, তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। ৪৯৫ পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয়ের সুষমা পাল ও উত্তর দিনাজপুরের আবু সানা। এরপর ৪৯৪ পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে তমলুকের চন্দ্রবিন্দু মাইতি , বালুরঘাটের অনুসূয়া সাহা ও আলিপুর দুয়ারের পিয়ালী দাস।
সম্পূর্ণ তালিকা আমাদের এই পেজে –
১ থেকে ১০-এ কারা, একনজরে:
প্রথম- প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬
শুভ্রাংশু সর্দার। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬।
দ্বিতীয়- প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫
১. সুষমা খান। বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয়ের ছাত্রী। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫।
২. আবু সামা। রামকৃষ্ণপুর প্রমোদ দাশগুপ্তা মেমোরিয়াল হাইস্কুলের ছাত্র।
তৃতীয়- প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪
১. চন্দ্রবিন্দ মাইতি। তমলুক হ্যামিলটন হাইস্কুলের ছাত্র, পূর্ব মেদিনীপুর।
২. অনসূয়া সাহা। বালুরঘাট ললিত মোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। দক্ষিণ দিনাজপুর।
৩. পিয়ালি দাস। কামাক্ষ্যাগুলি গার্লস হাইস্কুল, আলিপুরদুয়ার।
৪. শ্রেয়া মালিক। বালুরঘাট ললিত মোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। দক্ষিণ দিনাজপুর।
চতুর্থ- প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩
১. সৃজিতা বসাক। দাঙ্গারহাট হাইস্কুল। দক্ষিণ দিনাজপুর।
২. নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্য়ায়। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা।
৩. প্রেরণা পাল। ইছাপুর হাইস্কুল। উত্তর ২৪ পরগনা।
পঞ্চম- প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২
১. কৌস্তভ কুণ্ডু। কাপশিট হাইস্কুল। হুগলি।
২. ঋষিতা সিনহা মহাপাত্র। নবনালন্দা শান্তিনিকেতন হাইস্কুল। বীরভূম।
৩. দীপ্তার্ঘ দাস। বাজারপুর রামকৃষ্ণ হাইস্কুল। পূর্ব মেদিনীপুর।
৪. অঙ্কিতা গরাই। নপাড়া হাইস্কুল। পুরুলিয়া।
৫. অনন্যা সামন্ত। বাজার বঙ্কাপাশি এসএম হাইস্কুল। পূর্ব বর্ধমান।
ষষ্ঠ স্থানে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯১। ৯৮.২ শতাংশ নম্বর। চয়ন বর্মন, অঙ্কুর রায়, অর্কদীপ ঘড়া, তমালকান্তি দাস, সময় জানা, সোহম চট্টোপাধ্যায়, রূপসা উপাধ্যায়, অদিতি মোহান্তি, সুপর্ণা মাহাতো, উৎসা কুন্ডু, সৌমিলি মণ্ডল, সাহেলি আহমেদ ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন।
এ বারে সপ্তম হয়েছেন ১৪ জন। প্রত্যেকের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০। শতাংশের হারে ৯৮। সপ্তম হয়েছেন সন্দীপ ঘোষ, দেবর্ষি বসাক, বিতান শাসমল, অর্ক ঘোষ, অভিরূপ পাল, সৃজা উপাধ্যায়, সুনীত মুখোপাধ্যায়, রূপঙ্কর ঘটক, কৌশিকী কুন্ডু, সৌজাত্য মুখোপাধ্যায়, শরণ্য ঘোষ, অর্ণব পতি, অস্মিতা পাল, অভিরূপ পাল।
অষ্টম হয়েছেন যাঁরা, তাঁর সকলে ৪৮৯ নম্বর পেয়েছেন। শতাংশের হারে ৯৭.৮। মোট ১১ জন অষ্টম হয়েছেন, শ্রীতমা মিস্ত্রি, সৈয়দ সাকলিন কবীর, সায়ন প্রধান, আত্রেয়ী সাহানা, সংযুক্তা বিশ্বাস, শ্রেষ্ঠা অধিকারী, সন্দীপ ভট্টাচার্য, অদ্বিতীয়া সিনহা, ইশিকা শীল, শিরিন আলম, সপ্তক দাস।
এ বারে নবম হয়েছেন মোট ১৮ জন। তাঁদেরপ্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। শতাংশের হারে ৯৭.৬। দেবাঙ্গনা দাস, প্রণব বর্মন, বৃষ্টি মাইতি, আমজাদ হোসেন, অর্ক দাস, সায়ন সাহা, অর্কপ্রতিম দে, পবিত্র মাইতি, তুহিনরঞ্জন অধিকারী, তৃষিতা কর্মকার, অথেনা বসু, সুপ্রভাত ঘোষ, সুজিত পাল, মোনালিসা পাল, অপূর্ব মণ্ডল, সায়ন্তনী দে, সৌরসেনী দাস, প্রত্যূষা দাম।
এ বারে দশম হয়েছেন মোট ১৭ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭। শতাংশের হারে ৯৭.৪। এঁরা হলেন, আর্য নন্দী, স্বাগতা চক্রবর্তী, পুষ্পিতা মোদক, সমহিতা দাশগুপ্ত, সুচেতনা জানা, বিক্রম বর্মন, শেখ সইফউদ্দিন আহমেদ, সৌম্যদীপ দত্ত, কোয়েল কুন্ডু, অঞ্জুমা দিলরুবা, নিয়ন্ত সাঁতরা, শেখ আবদুল রজ্জাক, অগ্নিভ মুখোপাধ্যায়, সুদীপ পাল, মল্লিকা দেবনাথ, সায়ন্তন সরকার, তৃণা পুরকায়স্থ।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিকে পাশের হার বেড়ে হয়েছে ৮৯.২৫ শতাংশ। গতবার এই হার ছিল ৮৮ শতাংশ। আজ সাংবাদিক বৈঠকে এই তথ্য জানান উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সাংসদের সভাপতি চিরঞ্জিত ভট্টাচার্য।
চলতি বছরের ১৪ মার্চ শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। সেই পরীক্ষা চলে ২৭ মার্চ পর্যন্ত। এবার বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও কোলা বিভাগ মিলিয়ে মোট ৮ লক্ষ পড়ুয়া উচ্চ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে বলে জানা গেছে। এবার ৫৭ দিনের মাথায় প্রকাশ করা হলো উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল।
মাধ্যমিকের মতোই উচ্চমাধ্যমিকেও জেলার জয় জয়কার। পাশের হারে বিচারে ফের কলকাতাকে টেক্কা দিলো জেলা র স্কুল গুলো। পাশের হারে সবার উপরে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর ৯৫.৭৫ শতাংশ। সেই তালিকায় ১০ স্থানে রয়েছে কলকাতা। কলকাতায় পাশের হার ৯০ শতাংশের বেশি।
এ বছর উচ্চমাধ্যমিকে ১০ টি জেলায় পাশের হার ৯০ শতাংশ পেরিয়ে গেছে। এবারের উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হয়েছেন নরেন্দ্র পুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র শুভরাংশু সর্দার। তার মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। শতাংশের হিসেবে ৯৯.২ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিকে পাশের হার বেড়ে হয়েছে ৮৯.২৫ শতাংশ। গতবার এই হার ছিল ৮৮ শতাংশ। আজ সাংবাদিক বৈঠকে এই তথ্য জানান উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সাংসদের সভাপতি চিরঞ্জিত ভট্টাচার্য।
চলতি বছরের ১৪ মার্চ শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। সেই পরীক্ষা চলে ২৭ মার্চ পর্যন্ত। এবার বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও কোলা বিভাগ মিলিয়ে মোট ৮ লক্ষ পড়ুয়া উচ্চ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে বলে জানা গেছে। এবার ৫৭ দিনের মাথায় প্রকাশ করা হলো উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল।
মাধ্যমিকের মতোই উচ্চমাধ্যমিকেও জেলার জয় জয়কার। পাশের হারে বিচারে ফের কলকাতাকে টেক্কা দিলো জেলা র স্কুল গুলো। পাশের হারে সবার উপরে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর ৯৫.৭৫ শতাংশ। সেই তালিকায় ১০ স্থানে রয়েছে কলকাতা। কলকাতায় পাশের হার ৯০ শতাংশের বেশি।
এ বছর উচ্চমাধ্যমিকে ১০ টি জেলায় পাশের হার ৯০ শতাংশ পেরিয়ে গেছে। এবারের উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হয়েছেন নরেন্দ্র পুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র শুভরাংশু সর্দার। তার মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। শতাংশের হিসেবে ৯৯.২ শতাংশ।