সন্ন্যাসিনী থেকে নায়িকা হওয়ার যাত্রাপথে বাধ সেধেছিল ছেলেদের উপর ক্রাশ।হুট্ করে ছেলেদের প্রেমে পরে যাওয়া এই অভিনেত্রীর আর নান হয়া হয়নি। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ় জানান, “কনভেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করেছি। নান-রা আমাদের ক্লাস নিতেন। ওঁদের লাইফস্টাইল বেশ লাগত আমার। রোজ চার্চে যেতাম। গান গাইতাম। মনে হত আমার আর কোথাও যাওয়ার দরকার নেই।” এরপরও জানান, ““তখন থেকেই তো ছেলেদের উপর ক্রাশ জন্মাতে লাগল। আর আমি বুঝে গেলাম। নান হওয়া আমার কম্ম না।”
জানা গিয়েছে যে, এই অভিনেত্রী করোনায় আক্রান্ত। টেস্টও হয়,কিন্তুতাঁর রিপোর্ট নেগেটিভ।কিন্তু শ্যুটিং ফ্লোরে কয়েকজনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আনলক পর্ব শুরু হতেই শ্যুটিংয়ের কাজ শুরু করেন জ্যাকলিন। একটি শ্যুটিংয়ের কাজ শুরু করতেই পরীক্ষার মুখে পড়তে হয় জ্যাকলিনের প্রায় গোটা ইউনিটকে। শ্যুটিং শুরু হবার সময়েই ওই ইউনিটের ২ জনের শরীরে করোনার জীবাণু ধরা পড়ে,ও রাখা হয় তাদের তাঁদের কোয়ারেন্টিন জোন।
২০০৬ সালে মিস ইউনিভার্স শ্রীলঙ্কা মুকুট বিজয়ী জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ় সলমন খানের পানভেলের ফার্মহাউসেই ছিলেন। এই লকডাউন পিরিয়ডে একটি গানের মিউজ়িক ভিডিয়ো (‘তেরে বিনা’) তৈরি করে ফেলেছেন সলমন, সেখানে ছিলেন জ্যাকলিন ও । সেই ভিডিয়োতে সলমনের সঙ্গে দেখা যায় জ্যাকলিনকে । সলমন এক্লেটি সাক্ষাৎকারে এই গানের ভিডিও এ্যালবামের ব্যপারে বলেন, ‘‘মাত্র তিন জন মিলে চার দিনে একটি গানের ভিডিয়ো শুট করেছি। আমাদের কোনও মেকআপ আর্টিস্ট এবং হেয়ার স্টাইলিস্টও ছিল না।’’ তবে কিছু হয়নি অভিনেত্রী জ্যাকলিন এর। তিনি সুস্থ আছে বলেই জানা গেছে।