লাইফস্টাইলরাজ্য

আজ, মঙ্গলবার শিবরাত্রি। এই উপলক্ষে শহরের বিভিন্ন ফল, ফুলের বাজার ছিল সোমবার রীতিমতো আগুন। এদিন শহরের বিভিন্ন বাজারে চড়া দামে বিক্রি হয়েছে বিভিন্ন ফলমূল। এক একটি প্রমাণ সাইজের বেল বিক্রি হয়েছে ১৫-২০ টাকায়। শশা প্রতি কেজির দাম ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। শাঁকালু ৫০, পিয়ারা ১০০, আপেল ১৫০, কমলালেবু প্রতি পিস ১০-১৫ টাকা, কাঁঠালি কলার ডজন ছিল ৬০ টাকা, নারকেল কুল ৬০-৭০ টাকা। ফুলের বাজারও ছিল আগুন। প্রতিপিস আকন্দ ফুলের ছোট মালার দাম ছিল ১০-১২ টাকা। কাটা ফল ও ধুতরো ফুলের প্রতি পিস এর দাম ছিল ৫ টাকা। প্রমাণ সাইজের গাঁদা মালার দাম ছিল ২৫-৩০টাকা। রজনী ও গাঁদা দিয়ে প্রতিপিস ছোট মালা বিক্রি হয়েছে ১০ টাকায়। ঝুরো ফুল বিক্রি হয়েছে ১৫ টাকায়। শিবরাত্রি উপলক্ষে দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, আদ্যাপীঠ, রামকৃষ্ণদেবের পদধূলিধন্য জয় মিত্র কালীবাড়ি, প্রামাণিক ঘাট কালী মন্দির, উত্তর কলকাতার ভূতনাথ ঘাট সহ ছোট-বড় নানা শিবমন্দিরে বিশেষ পুজো পাঠের আয়োজন করা হয়েছে। এই উপলক্ষে দূর-দূরান্ত থেকে বহু ভক্ত ও দর্শনার্থীরা আসবেন ওই সমস্ত শিব মন্দিরে শিবের মাথায় জল ঢালতে। আর সে কারণে সেখানে থাকবে বাড়তি পুলিসি বন্দোবস্ত। বিভিন্ন মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, কোভিড বিধি মেনেই সকল ভক্তদের আসতে হবে মন্দিরে।

আজ, মঙ্গলবার শিবরাত্রি। এই উপলক্ষে শহরের বিভিন্ন ফল, ফুলের বাজার ছিল সোমবার রীতিমতো আগুন। এদিন শহরের বিভিন্ন বাজারে চড়া দামে বিক্রি হয়েছে বিভিন্ন ফলমূল। এক একটি প্রমাণ সাইজের বেল বিক্রি হয়েছে ১৫-২০ টাকায়। শশা প্রতি কেজির দাম ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। শাঁকালু ৫০, পিয়ারা ১০০, আপেল ১৫০, কমলালেবু প্রতি পিস ১০-১৫ টাকা, কাঁঠালি কলার ডজন ছিল ৬০ টাকা, নারকেল কুল ৬০-৭০ টাকা। ফুলের বাজারও ছিল আগুন। প্রতিপিস আকন্দ ফুলের ছোট মালার দাম ছিল ১০-১২ টাকা। কাটা ফল ও ধুতরো ফুলের প্রতি পিস এর দাম ছিল ৫ টাকা।

প্রমাণ সাইজের গাঁদা মালার দাম ছিল ২৫-৩০টাকা। রজনী ও গাঁদা দিয়ে প্রতিপিস ছোট মালা বিক্রি হয়েছে ১০ টাকায়। ঝুরো ফুল বিক্রি হয়েছে ১৫ টাকায়। শিবরাত্রি উপলক্ষে দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, আদ্যাপীঠ, রামকৃষ্ণদেবের পদধূলিধন্য জয় মিত্র কালীবাড়ি, প্রামাণিক ঘাট কালী মন্দির, উত্তর কলকাতার ভূতনাথ ঘাট সহ ছোট-বড় নানা শিবমন্দিরে বিশেষ পুজো পাঠের আয়োজন করা হয়েছে। এই উপলক্ষে দূর-দূরান্ত থেকে বহু ভক্ত ও দর্শনার্থীরা আসবেন ওই সমস্ত শিব মন্দিরে শিবের মাথায় জল ঢালতে। আর সে কারণে সেখানে থাকবে বাড়তি পুলিসি বন্দোবস্ত। বিভিন্ন মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, কোভিড বিধি মেনেই সকল ভক্তদের আসতে হবে মন্দিরে।

Back to top button