Uncategorized

দেখতে দেখতে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’-এর ১০০ পর্ব পার, সাত্যকি-উর্মি’র কেক কেটে চলল উদযাপন

একটা হলুদ ট্যাক্সি দিয়ে গল্পের শুরু। মেয়ে বড় লোক ঘরের, ছেলে মধ্যবিত্ত পরিবারের। মেয়ে ভীষণ ছোটফটে, অবুঝ। অন্যদিকে ছেলে খুব সিরিয়াস আর সেই ছেলে পড়েছে ওই অবুঝ দুষ্টু মেয়ের পাল্লায়। বেশ ট্যাক্সি দিয়েই গল্পের শুরু। দুর্দান্ত গতিতে এগোচ্ছে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিক। দর্শকরাও উর্মি-সাত্যকি’র জুটিকে আপন করে নিয়েছে। এমনকি, পরিচালক স্বর্নেন্দু সামাদ্দারের হাত ধরেই উর্মি সাত্যকি’র পথ চলা শুরু হয়।

এই গল্পে যেমন আছে দুষ্টু মিষ্টি প্রেম, তেমনই আছে যৌথ পরিবারের কাহিনী, আছে নতুনত্ব, সব মিলিয়ে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ অন্যান্য ধারাবাহিকে দারুন টক্কর দিচ্ছে।

এবারে, পায়ে পায়ে ১০০ এপিসোডের যাত্রা শেষ করল গোটা টিম। চলতি বছরেই শুরু হয়েছিল নতুন এই ধারাবাহিক। সেই সময় ফেডারেশনের সঙ্গে আর্টিস্ট ফোরামের ঠান্ডা লড়াই চলছিল। কিন্তু, তার মধ্যেও ধারাবাহিক এগোয়। এবারে উর্মি-সাত্যকি একেবারে ১০০ পর্ব পার করে ফেললো।

এমন দিন সেলিব্রেট না করে থাকা যায়? তাই শ্যুটিং ফ্লোরেই কেক, ফুল দিয়ে আনন্দ ভাগ করে নেয় গোটা টিম। এদিন মিশমি ও অন্বেষাও একে অপরকে কেক খাইয়ে দেয়, পর্দায় দুজনের মধ্যে যতই খুটখাট লেগে থাকুক না কেন পর্দার বাইরে দুজনের সম্পর্ক দারুন। উল্লেখ্য, গল্পের উর্মি অর্থাৎ অন্বেষা জানেন কোথাকার মেয়ে? ইনি থাকতেন বর্ধমানে। ওখানকার যোগমায়া দেবী কলেজ থেকে সাইকোলজি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এই ধারাবাহিকের আগেও বহু কাজ করেছেন, যেমন- ‘কাজললতা’, ‘বৃদ্ধাশ্রম’, ‘চুনি পান্না’র মতো ধারাবাহিকে। তবে এই ধারাবাহিক তাকে জনপ্রিয় করে তোলে। অন্যদিকে, আপনি যদি দুপুরের ঠাকুরপো সিজন ৩ দেখে থাকেন তবে সাত্যকিকে দেখে থাকবেন। তবে এই পথ যদি শেষ না হয় ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়ে উর্মি ও সাত্যকি বিশেষ পরিচিতি পেয়েছেন।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Annwesha Hazra (@annwesha_hazra)

Back to top button