নিউজবিনোদন

এবারে শাসকদলের হয়ে বড় দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে মাঠে নামছেন অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ!

বাংলা টেলিভিশনের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। কখনো কোনো বিষয়ের সাথে তিনি আপোস করেন না। সবসময় স্পষ্টকথা বলতেই ভালোবাসে। এবারে সায়নী ঘোষ তৃণমূল প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন নির্বাচনে। কিন্তু নির্বাচনে এবারে তিনি জিততে পারেননি। নিজে না জিতলেও বাংলা জিতেছে সেইজন্য আনন্দে রয়েছেন অভিনেত্রী। আর অপর একটি কারণ বাংলায় বিজেপির পতন।

এবারের বিধানসভা নির্বাচনে সায়নী ঘোষ আসানসোলের হয়ে লড়েছিলেন। কিন্তু হার জিৎ তো থেকেই সেখগেনে তিনি হেরে যান কিন্তু তারপরেও তিনি সেখানকার মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। ভোটে হেরিয়াল মানুষের পাশে দাঁড়াতে দলে অভিনেত্রীর গুরুত্ব বেড়ে গেছে। ফলে এবার রাজ্য যুব তৃণমূল সভানেত্রী হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে সায়নীর নাম। সায়নী এত বড় সাংগঠনিক দায়িত্ব পেয়ে যথেষ্ট খুশি।

সায়নী জানিয়েছেন যে তিনি হেরে গিয়ে অপেক্ষা করছেন তিন বছর পরের লোকসভার জন্য।যুব সমাজ লোকসভা নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় বলে মনে করেন সায়নী।যুব তৃণমূলের সভানেত্রী হিসাবে সায়নীর দায়িত্ব রাজ্যের যুবসমাজকে দলের বার্তা পৌঁছে দেওয়া। সায়নী ঘোষ অভিনেত্রী রাজনীতিতে নিজের রাস্তা তৈরী করেছেন। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে খুব প্রয়োজন না পড়লে বা খুব ভালো চিত্রনাট্য না পেলে অভিনয় করবেন না।

করোনা কালে অভিনেত্রী যে মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন তাতেই খুশি সকলে। তিনি সেখানকার মানুষদের হাতে সয়াবীন, দালিয়া, ছাতু, ছোলার ডাল, বিস্কুট। সেখানে প্রত্যেকের জন্য ছিল দুটি করে মাস্ক ও দুটি ডেটল সাবান।অভিনেত্রী সায়নী নিজের হাতেই শিশুকন‍্যাদের মুখে মাস্ক পরিয়ে দিয়েছিলেন। 20 শে মে, আসানসোল দক্ষিণের কালীপাহাড়ী অঞ্চলের কোড়াপাড়া, কাঁকড়ডাঙা এলাকার শিশুদের পুষ্টিকর খাদ্যসামগ্রী, মাস্ক, সাবান এবং ছাতা বিতরণ করলেন সায়নী। যার ফলে খুশি সেখানকার এলাকাবাসীরা।

Back to top button